Home » সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য এবং ২০১৮-১৯ সালে শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যগণকে সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য এবং ২০১৮-১৯ সালে শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যগণকে সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

Author: আইএসপিআর

ঢাকা, ২৫ নভেম্বর ২০১৯ ঃ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০১৯ উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, এসবিপি, বিএসপি, বিজিবিএম, পিবিজিএম, বিজিবিএমএস, পিএসসি, জি এর পক্ষ থেকে আজ সোমবার (২৫-১১-২০১৯) ঢাকা সেনানিবাসস্থ ‘আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে’ মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে অবদানের জন্য খেতাবপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর সদস্যদের এবং ২০১৮-১৯ সালের শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যগণের সম্মানে এক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় ।

এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর ০৩ জন বীরশ্রেষ্ঠের নিকটাত্মীয়, ০৫ জন বীর উত্তম, ১২ জন বীর বিক্রম ও ৩০ জন বীরপ্রতীক এবং ২৫ জন্য অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বমোট ৭৫ জন সেনাসদস্যকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে ২০১৮-২০১৯ সালে শান্তিকালীন সময়ে বিভিন্ন প্রশংসনীয় ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ০৬ জন ‘অসামান্য সেবা পদক’ এবং ১৭ জন ‘বিশিষ্ট সেবা পদক’ (বিএসপি) প্রাপ্ত সেনাসদস্যগণকে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক পদকে ভূষিত করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যগণদের মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন বীরত্বগাঁথা এবং শান্তিকালীন পদক প্রাপ্তদের প্রশংসনীয় কর্মকান্ডের সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়। সেনাবাহিনী প্রধান খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য, তাঁদের নিকটাত্মীয় এবং শান্তিকালীন পদক প্রাপ্তদের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় এবং তাঁদেরকে শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করেন।

অনুষ্ঠানে সেনাসদরসহ ঢাকায় কর্মরত ঊধ¡র্তন সেনাকর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, সেনাসদরের পক্ষ থেকে প্রতিবছরই জাতির গর্ব-বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে এ ধরনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় ।
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সেনাবাহিনী প্রধান বলেন, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে উখিয়ার কুতুপালং ও টেকনাফের নয়াপাড়া বড় দুটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করা হবে। এরই অংশ হিসেবে সেনানিবাসে খুঁটি তৈরীর কাজ চলছে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তে ২৮৭ কি:মি: সীমান্ত সড়ক নির্মাণের জন্য সরকার অনুমোদন দিয়েছে।

সম্পর্কিত পোস্ট